প্রেস বিজ্ঞপ্তি:

আশেক উল্লাহ রফিক এমপি বলেছেন, ৭৫ এর ১৫ আগষ্ট জাতির জনককে হত্যার করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভুলেন্ঠিত করতে চেয়েছিল ঘাতকরা। এরপরে ঘাতকরা জোরপূর্বক ক্ষমতা দখল করে নেমেছিল জাতির জনকের পরিবারের বিরুদ্ধে অপ-প্রচারে। এতে তারা ব্যবহার করেছে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে। ইতিহাস বিকৃতির মাধ্যমে একটি প্রজন্মকে তারা বিভ্রান্ত করেছে। এখনো বিভিন্ন মাধ্যমে অপ-প্রচার অব্যাহত রয়েছে। এই চক্রটি দেশকে একটি পাকিস্তানী দাবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। ২০০১ সালে সেই স্বাধীনতা বিরোধী জোট ক্ষমতায় এসে চিহ্নিত দুই যুদ্ধাপরাধীর গাড়িতে পতাকা তুলে দিয়েছিল। তারা আবার ক্ষমতায় পেলে লাখো শহীদের রক্তের অমর্যদা করবে। মুুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভুলণ্ঠিত করবে। তাই দেশ ও জাতির কল্যাণে আগামি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের বিজয় নিশ্চিত করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সরকারকে পুনরায় ক্ষমতায় বসাতে হবে।

তিনি শনিবার বেলা ১১টায় মহেশখালী মুক্তিযোদ্ধা কমেপ্লেক্সে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের সাথে মতবিনিময়কালে প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে এ কথা বলেন।

মাস্টার রুহুল আমিন’র সভাপতি ও প্রভাষক এহছানুল করিম’র সঞ্চালনায় এবং মাস্টার মাহবুবুল আলম, মাস্টার এনামুল করিম ও প্রভাষক শাহনেওয়াজ কামাল’র ব্যবস্থাপনায় অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি’র বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জেলা পরিষদ সদস্য আনোয়ার পাশা চৌধুরী ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এম আজিজুর রহমান।

বক্তব্য রাখেন জেলা পরিষদ সদস্য মাস্টার রুহুল আমিন, জেলা পরিষদ সদস্য মশরফা জান্নাত, ব্রজগোপাল ঘোষ, অধ্যাপক আশীষ চক্রবর্তী, প্রভাষক সরওয়ার কামাল, প্রভাষক মোঃ ইউনুচ, প্রভাষক আহমদ কবির, অধ্যক্ষ মাওলানা ছিদ্দিক নুরী, সহ-সুপারা মাওলানা আবু ছৈয়দ, প্রভাষক হোসনে আরা, নুর বক্স, আবদু শুক্কুর, সালাহ উদ্দিন, মাস্টার ফরিদুল আলম, মাস্টার জসিম উদ্দিন, ইকবাল বাহার চৌধুরী, মাস্টার মোঃ আনচার, জালাল উদ্দিন, আবুল হোসেন। এতে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নুরুল আলম, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক সাজেদুল করিম, জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আশহাদ উল্লাহ সায়েম, ছাত্রলীগের কেন্দ্রিয় সদস্য সরওয়ার আজম, বড় মহেশখালী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন, হোয়ানক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাফর আলম জফুর, জেলা ছাত্রলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক সরওয়ার কাইচার ছিদ্দিকী সোহেল, উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক মোবারক হোসেন বারেক, মনির বিন সোলতান, শ্রমিকলীগ নেতা নজরুল ইসলাম, যুবলীগ নেতা নজরুল ইসলাম ও সাহেল মোঃ আশেক। এ ছাড়া বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দুই শতাধীক শিক্ষক-শিক্ষিকা উপস্থিত ছিলেন।